আপনি যখন নিজেকে পছন্দ করতে শুরু করবেন তখনই আপনি আত্নবিশ্বাসী ও সৃজনশীল হয়ে উঠবেন। চেহারায় প্রশান্তি আসবে, বুক টান টান করে হাঁটতে চাইবেন। কণ্ঠস্বরে বলিষ্ঠতা আসবে। দৈনন্দিন কাজের বাধাগুলোকে আপনার কাছে সহনীয় মনে হবে। যোগ্যতাগুলোকে বেশি করে কাজে লাগান। গুণগুলোকে যত বেশি বিকশিত করবেন, দোষ তত ঢাকা পড়ে যাবে। নিজের সীমাবদ্ধতা নিয়ে চিন্তা করে রাতের ঘুম নষ্ট করার কোন প্রয়োজন নেই। নেতিবাচক চিন্তাকে পুরুপুরি বাদ দিন। নিজের কাজ করার শক্তি সম্পর্কে বেশি করে ভাবুন, প্রয়োজনে আপনি কি কি পারেন তার লিস্ট তৈরি করুন। যখনই কাউকে অভিনন্দন করার সুযোগ পান তাকে অভিনন্দন জানান। আপনার অভিনন্দন তাকে খুশি করার পাশাপাশি আপনার মধ্যে ও আনন্দের সঞ্চার করবে। প্রয়োজনে ঝুঁকি নিতে শিখুন। ঠাণ্ডা মাথায় ঝুঁকি নিতে না পারলে বড় কিছু করা যায় না। ঝুঁকিতে আপনি সব সময় জয়ী হবেন তা নয়। তবে ঝুকি নিয়ে হেরে গেলেও আপনি তা থেকে শিখতে পারছেন। হাতে সময় থাকতে কাজ শুরু করুন। যারা দেরীতে কাজ শুরু করে তারা এক অর্থে আশাবাদী। তারা মনে করে দেরীতে কাজ শুরু করলেও ঠিক সময়ে কাজ শেষ করতে পারবেন। সময় বাচানোর জন্য আপনার কর্মদিবসে এক ঘণ্টা কম ঘুমান। (কোয়ান্টাম )
top of page
bottom of page
Comments